বৃহস্পতিবার ৫ বৈশাখ, ১৪৩১ ১৮ এপ্রিল, ২০২৪ বৃহস্পতিবার

আজ একযোগে ৩০০ আসনে প্রার্থীর নাম প্রকাশ

বিষেরবাশী ডেস্ক: অবশেষে দীর্ঘ প্রতীক্ষিত দলীয় প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র বিতরণ করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। গতকাল একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৩০ আসনে এই চূড়ান্ত মনোনয়নপত্র বিতরণ করা হয়। আজ আনুষ্ঠানিকভাবে এসব প্রার্থীর নাম ঘোষণা করা হবে। এসব প্রার্থী নৌকা প্রতীক নিয়ে আগামী ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠেয় নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। অবশিষ্ট ৭০টি আসন আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোটের শরিক দলের প্রার্থীদের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে। আজ বিকেলে এসব আসনসহ একযোগে ৩০০ আসনের প্রার্থী ঘোষণা দেবে আওয়ামী লীগ।

গতকাল রাজধানীতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের গণমাধ্যমকে এসব তথ্য জানান। তিনি জানান, কোনো কোনো আসনে মনোনয়নের চিঠি দুটিও দেওয়া হয়েছে। এটি টেকনিক্যাল কারণে। সময় ও পরিস্থিতি বিবেচনায় প্রার্থী বদলাতেও হতে পারে। অন্য প্রার্থী বেশি শক্তিশালী হলে দলের প্রার্থী বিবেচনা করা হবে। তিনি এমনও জানান, দলীয় মনোনয়ন পাওয়া প্রার্থীদের মনোনয়ন চিঠির সঙ্গে প্রত্যাহার চিঠিতেও স্বাক্ষর নিয়ে রাখা হচ্ছে। নির্বাচন কমিশনে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় দলীয় মনোনয়নের এই প্রত্যয়নপত্রও জমা দিতে হবে। দলীয় সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বাক্ষরে এই প্রত্যয়নপত্র যারা জমা দেবেন, কেবল তারাই নৌকার প্রার্থী বিবেচিত হবেন।

দলীয় মনোনয়নপত্র বিতরণকে কেন্দ্র করে গতকাল গোটা দেশে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী ও সমর্থকরা মেতে ওঠেন নির্বাচনী উৎসবে। মনোনয়নপত্র পেয়ে আনন্দে মেতে ওঠেন প্রার্থী ও তার সমর্থকরা। রাজধানী থেকে শুরু করে এ আনন্দ ছড়িয়ে পড়ে সংশ্লিষ্ট নির্বাচনী আসনগুলোতে। রাজধানীতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় ও জেলা কার্যালয়গুলোতে দিনভর নেতাকর্মী-সমর্থকদের ভিড় লেগেই ছিল। একদিকে যেমন মনোনয়ন পেয়ে আনন্দে আত্মহারা ছিলেন প্রার্থীরা; অন্যদিকে মনোনয়নবঞ্চিতদের মধ্যে ছিল হতাশা। তবে এ নিয়ে কোথাও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।

এর আগে প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করতে কয়েক দিন ধরে টানা বৈঠক করে দলটি। দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত হলেও জোট শরিকদের সঙ্গে আসন নিয়ে সমঝোতা না হওয়ায় প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করতে পারছিল না ক্ষমতাসীনরা। শেষে গত শনিবার প্রথমে ১৪ দল ও পরে জাতীয় পার্টির সঙ্গে বৈঠক করে আসন ও প্রার্থীর ব্যাপারে সমঝোতায় পৌঁছায়। তারই ফলে গতকাল দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করা হয়। ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে ৩০ ডিসেম্বর। এর আগে ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত মনোনয়ন দাখিল করা যাবে। ২ ডিসেম্বর বাছাইয়ের পর প্রার্থিতা প্রত্যাহার করা যাবে ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত। তার আগেই জোটের আসন ভাগাভাগি শেষ করতে হবে দলগুলোকে।

আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেলেন যারা—

পঞ্চগড়-১ : মো. মাজহারুল হক প্রধান ও পঞ্চগড়-২ : অ্যাডভোকেট নুরুল ইসলাম সুজন। ঠাকুরগাঁও-১ : রমেশ চন্দ্র সেন ও ঠাকুরগাঁও-২ : দবিরুল ইসলাম। দিনাজপুর-২ : খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, দিনাজপুর-৩ : ইকবালুর রহিম, দিনাজপুর-৪ : আবু হাসান মাহমুদ আলী, দিনাজপুর-৫ : মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার ও দিনাজপুর-৬ : শিবলী সাদিক। নীলফামারী-১ : আফতাব উদ্দিন সরকার ও নীলফামারী-২ : আসাদুজ্জামান নূর। লালমনিরহাট-১ : মোতাহার হোসেন ও লালমনিরহাট-২ : নুরুজ্জামান আহমেদ। রংপুর-৪ : টিপু মুনশি, রংপুর-৫ : এইচ এন আশিকুর রহমান ও রংপুর-৬ : শেখ হাসিনা। কুড়িগ্রাম-৪ : জাকির হোসেন। জয়পুরহাট-১ : শামসুল আলম দুদু ও জয়পুরহাট-২ : আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন। গাইবান্ধা-২ : মাহবুব আরা বেগম গিনি ও গাইবান্ধা-৩ : ডা. ইউনুস আলী সরকার। বগুড়া-১ : আবদুল মান্নান ও বগুড়া-৫ : হাবিবুর রহমান।

নওগাঁ-১ : সাধন চন্দ্র মজুমদার, নওগাঁ-২ : শহীদুজ্জামান সরকার, নওগাঁ-৪ : ইমাজউদ্দিন প্রামাণিক, নওগাঁ-৫ : আবদুল মালেক ও নওগাঁ-৬ : ইসরাফিল আলম। রাজশাহী-১ : ওমর ফারুক চৌধুরী, রাজশাহী-৪ : এনামুল হক ও রাজশাহী-৬ : শাহরিয়ার আলম। নাটোর-৩ : জুনায়েদ আহম্মেদ পলক ও নাটোর-৪ : আবদুল কুদ্দুস। সিরাজগঞ্জ-১ : মোহাম্মদ নাসিম, সিরাজগঞ্জ-২ : ডা. হাবিবে মিল্লাত, সিরাজগঞ্জ-৩ : ডা. আবদুল আজিজ, সিরাজগঞ্জ-৪ : তানভীর ইমাম, সিরাজগঞ্জ-৫ : আবদুল মজিদ মণ্ডল ও সিরাজগঞ্জ-৬ : হাসিবুর রহমান খান স্বপন। পাবনা-১ : মো শামসুল হক টুকু, পাবনা-২ : আহমেদ ফিরোজ কবির, পাবনা-৩ : মকবুল হোসেন, পাবনা-৪ : শামসুর রহমান শরীফ ডিলু ও পাবনা-৫ : গোলাম ফারুক প্রিন্স।

মেহেরপুর-১ : ফরহাদ হোসেন। কুষ্টিয়া-১ : আকম সারোয়ার জাহান, কুষ্টিয়া-৩ : মাহবুব-উল আলম হানিফ ও কুষ্টিয়া-৪ : আবদুর রউফ। চুয়াডাঙ্গা-১ : সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন, চুয়াডাঙ্গা-২ : আলী আসগর টগর। ঝিনাইদহ-১ : মো. আবদুল হাই ও ঝিনাইদহ-৩ : মো. শফিকুল আজম খান। যশোর-১ : শেখ আফিল উদ্দিন, যশোর-২ : মেজর জেনারেল (অব.) নাসির উদ্দিন, যশোর-৩ : কাজী নাবিল আহম্মেদ, যশোর-৪ : রনজিত কুমার রায়, যশোর-৫ : স্বপন ভট্টাচার্য ও যশোর-৬ : ইসমাত আরা সাদেক। মাগুরা-১ : সাইফুজ্জামান শিখর ও মাগুরা-২ : বীরেন শিকদার।

নড়াইল-২ : মাশরাফি বিন মুর্তজা। বাগেরহাট-১ : শেখ হেলাল উদ্দিন, বাগেরহাট-২ : শেখ তন্ময়, বাগেরহাট-৩ : হাবিবুন্নাহার ও বাগেরহাট-৪ : মোজাম্মেল হোসেন। খুলনা-১ : পঞ্চানন বিশ্বাস, খুলনা-২ : শেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল, খুলনা-৩ : বেগম মন্নুুজান সুফিয়ান, খুলনা-৪ : আবদুস সালাম মুর্শেদী, খুলনা-৫ : নারায়ণ চন্দ্র চন্দ ও খুলনা-৬ : আকতারুজ্জামান বাবু। সাতক্ষীরা-২ : মীর মোশতাক আহমেদ রবি, সাতক্ষীরা-৩ : আফম রুহুল হক ও সাতক্ষীরা-৪ : জগলুল হায়দার।

বরগুনা-১ : ধীরেন্দ্র দেবনাথ সম্ভু ও বরগুনা-২ : শওকত হাচানুর রহমান রিমন। পটুয়াখালী-১ : শাহজাহান মজুমদার, পটুয়াখালী-২ : শামসুল হক রেজা, পটুয়াখালী-৩ : আ খ ম জাহাঙ্গীর হোসাইন) ও পটুয়াখালী-৪ : মুহিবুর রহমান মুহিব। ভোলা-১ : তোফায়েল আহমেদ, ভোলা-২: আলী আজম মুকুল, ভোলা-৩ : নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন ও ভোলা-৪ : আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব। বরিশাল-১ : আবুল হাসনাত আবদুল্লাহ, বরিশাল-২ : অ্যাডভোকেট তালুকদার মোহাম্মদ ইউনুস, বরিশাল-৪ : পঙ্কজ দেবনাথ, বরিশাল-৫ : জেবুন্নেসা আফরোজ।

ঝালকাঠি-২ : আমির হোসেন আমু। পিরোজপুর-১ : শ ম রেজাউল করিম। টাঙ্গাইল-১ : ড. আবদুর রাজ্জাক, টাঙ্গাইল-৩ : আতাউর রহমান খান, টাঙ্গাইল-৪ : হাসান ইমাম খান, টাঙ্গাইল-৫ : সানোয়ার হোসেন, টাঙ্গাইল-৬ : আহসানুল ইসলাম টিটু ও টাঙ্গাইল-৭ : একাব্বর হোসেন। জামালপুর-৩ : মির্জা আযম, জামালপুর-৪ : মো. মুরাদ হাসান ও জামালপুর-৫ : মোজাফ্ফর হোসেন বা রেজাউল করিম হীরা। ময়মনসিংহ-১ : জুয়েল আরেং, ময়মনসিংহ-২ : শরীফ আহম্মেদ, ময়মনসিংহ-৬ : মো. মোসলেম উদ্দিন, ময়মনসিংহ-৭ : মাওলানা রুহুল আমিন মাদানী ও ময়মনসিংহ-১০ : ফাহমি গোলন্দাজ বাবেল। শেরপুর-১: আতিউর রহমান আতিক, শেরপুর-২ : মতিয়া চৌধুরী ও শেরপুর-৩ : এ কে এম ফজলুল হক চান। নেত্রকোনা-১ : মানু মজুমদার, নেত্রকোনা-২ : আশরাফ আলী খান খসরু, নেত্রকোনা-৩ : অসীম কুমার উকিল, নেত্রকোনা-৪ : রেবেকা মমিন ও নেত্রকোনা-৫ : ওয়ারেসাত হোসেন বেলাল।

কিশোরগঞ্জ-১ : সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম বা মশিউর রহমান হুমায়ুন, কিশোরগঞ্জ-২ : নূর মোহাম্মদ, কিশোরগঞ্জ-৪ : রেজোয়ান আহাম্মেদ তৌফিক, কিশোরগঞ্জ-৫ : আফজাল হোসেন ও কিশোরগঞ্জ-৬ : নাজমুল হাসান পাপন। মানিকগঞ্জ-১ : এ এম নাঈমুর রহমান দুর্জয় ও মানিকগঞ্জ-৩ : জাহিদ মালেক স্বপন। মুন্সীগঞ্জ-২ : সাগুফতা ইয়াসমিন এমিলি ও মুন্সীগঞ্জ-৩ : অ্যাডভোকেট মৃনাল কান্তি দাস। ঢাকা-১ : সালমান এফ রহমান, ঢাকা-২ : কামরুল ইসলাম, ঢাকা-৩ : নসরুল হামিদ বিপু, ঢাকা-৫ : হাবিবুর রহমান মোল্লা বা কাজী মনিরুল ইসলাম (নতুন), ঢাকা-৭ : হাজী সেলিম, ঢাকা-৯ : সাবের হোসেন চৌধুরী, ঢাকা-১০ : শেখ ফজলে নূর তাপস, ঢাকা-১১ : এ কে এম রহমতুল্লাহ, ঢাকা-১২ : আসাদুজ্জামান খান কামাল, ঢাকা-১৩ : সাদেক খান, ঢাকা-১৪ : আসলামুল হক, ঢাকা-১৫ : কামাল আহমেদ মজুমদার, ঢাকা-১৬ : মো. ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ, ঢাকা-১৮ : সাহারা খাতুন, ঢাকা-১৯ : ডা. এনামুর রহমান ও ঢাকা-২০ : বেনজীর আহমেদ। গাজীপুর-১ : আ ক ম মোজাম্মেল হক, গাজীপুর-২ : জাহিদ আহসান রাসেল, গাজীপুর-৩ : ইকবাল হোসেন সবুজ, গাজীপুর-৪ : সিমিন হোসেন রিমি ও গাজীপুর-৫ : মেহের আফরোজ চুমকি।

নরসিংদী-১ : নজরুল ইসলাম হীরু, নরসিংদী-২ : আনোয়ারুল আশরাফ খান, নরসিংদী-৩ : সিরাজুল ইসলাম মোল্লা, নরসিংদী-৪ : নুরুল মজিদ আহমেদ হুমায়ুন ও নরসিংদী-৫ : রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু। নারায়ণগঞ্জ-১ : গোলাম দস্তগীর গাজী, নারায়ণগঞ্জ-২ : নজরুল ইসলাম বাবু ও নারায়ণগঞ্জ-৪ : এ কে এম শামীম ওসমান। রাজবাড়ী-১ : কাজী কেরামত আলী ও রাজবাড়ী-২ : মো. জিল্লুল হাকিম। ফরিদপুর-২ : মনজুর হোসেন, ফরিদপুর-৩ : ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ফরিদপুর-৪ : কাজী জাফরউল্লাহ। গোপালগঞ্জ-১ : মুহাম্মদ ফারুক খান, গোপালগঞ্জ-২ : শেখ ফজলুল করিম সেলিম ও গোপালগঞ্জ-৩ : শেখ হাসিনা। মাদারীপুর-১ : নূর ই আলম চৌধুরী লিটন, মাদারীপুর-২ : শাজাহান খান ও মাদারীপুর-৩ : আবদুস সোবহান গোলাপ। শরীয়তপুর-১ : ইকবাল হোসেন অপু, শরীয়তপুর-২ : এ কে এম এনামুল হক শামীম ও শরীয়তপুর-৩ : নাহিম রাজ্জাক।

সিলেট-১ : এ কে আবদুল মোমেন, সিলেট-৩ : মাহমুদ-উস সামাদ চৌধুরী কায়েস, সিলেট-৪ : ইমরান আহমদ ও সিলেট-৬ : নুরুল ইসলাম নাহিদ। মৌলভীবাজার-১ : মো. শাহাব উদ্দিন, মৌলভীবাজার-৩ : সৈয়দা সায়রা মহসিন ও মৌলভীবাজার-৪ : উপাধ্যক্ষ মো. আবদুস শহীদ। হবিগঞ্জ-২ : মো. আবদুল মজিদ খান, হবিগঞ্জ-৩ : আবু জাহির ও হবিগঞ্জ-৪ : মোহাম্মদ মাহবুব আলী। সুনামগঞ্জ-১ : ইঞ্জিনিয়ার মোয়াজ্জেম হোসেন রতন, সুনামগঞ্জ-২ : জয়া সেনগুপ্তা ও সুনামগঞ্জ-৩ : এম এ মান্নান। ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ : বদরুদ্দোজা মো. ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ : র আ ম উবায়দুল মোক্তাদির চৌধুরী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ : আনিসুল হক, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ : মো. এবাদুল করিম বুলবুল ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ : এ বি তাজুল ইসলাম।

কুমিল্লা-১ : মোহাম্মদ সুবিদ আলী ভূঁইয়া, কুমিল্লা-২ : সেলিমা আহমাদ মেরী, কুমিল্লা-৩ : ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন, কুমিল্লা-৪ : রাজী মোহাম্মদ ফখরুল, কুমিল্লা-৫ : আবদুল মতিন খসরু, কুমিল্লা-৬ : আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার, কুমিল্লা-৭ : আলী আশরাফ, কুমিল্লা-৯ : মো. তাজুল ইসলাম, কুমিল্লা-১০ : আ হ ম মুস্তফা কামাল ও কুমিল্লা-১১ : মুজিবুল হক। চাঁদপুর-১ : মহীউদ্দীন খান আলমগীর বা গোলাম রহমান, চাঁদপুর-২ : মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, চাঁদপুর-৩ : দীপু মনি ও চাঁদপুর-৪ : মোহাম্মদ শামছুল হক ভূঁইয়া। ফেনী-২ : নিজামউদ্দিন হাজারী। নোয়াখালী-১ : এইচ এম ইব্রাহিম, নোয়াখালী-২ : মোর্শেদ আলম, নোয়াখালী-৩ : মো. মামুনুর রশীদ কিরন ও নোয়াখালী-৫ : ওবায়দুল কাদের। লক্ষ্মীপুর-৩ : এ কে এম শাহজাহান কামাল। চট্টগ্রাম-১ : ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, চট্টগ্রাম-৭ : হাছান মাহমুদ, চট্টগ্রাম-৯ : মুহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল ও চট্টগ্রাম-১৩ : সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ। কক্সবাজার-১ : জাফর আলম, কক্সবাজার-২ : আশেক উল্লাহ রফিক, কক্সবাজার-৩ : সাইমুম সারোয়ার কমল ও কক্সবাজার-৪ : শাহিনা আক্তার চৌধুরী। খাগড়াছড়ি : কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা ও বান্দরবান : বীর বাহাদুর উসৈ সিং।

বিষেরবাশী ডেস্ক/সংবাদদাতা/ইলিয়াছ

Categories: রাজনীতি

Leave A Reply

Your email address will not be published.