শুক্রবার ৬ বৈশাখ, ১৪৩১ ১৯ এপ্রিল, ২০২৪ শুক্রবার

শান্তিপূর্ণ সমাধানের পথ খুঁজছে বিএনপি

বিষেরবাঁশী ডেস্ক: আন্দোলন সক্ষমতা বিবেচনায় রেখেই বিদ্যমান নির্বাচনব্যবস্থার সংস্কারে শান্তিপূর্ণ সমাধানের পথ খুঁজছে বিএনপি। দলটির অধিকাংশ নেতা মনে করেন, বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনের মাধ্যমে দাবি আদায়ের বাস্তবতায় বিএনপি নেই। তাই দলটির চলমান সহায়ক সরকার ফর্মুলা এমনভাবে সাজানো হচ্ছে, যাতে কিছু বিষয়ে সরকারের সহমত পাওয়া যায়। আর এভাবেই মোটামুটি নিরপেক্ষ নির্বাচনের ‘নিশ্চয়তা’ আদায় করে নির্বাচনের মাঠে ঝাঁপিয়ে পড়তে চায় বিএনপি। এ ব্যাপারে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন প্রতিদিনের সংবাদকে বলেন, বিএনপি সব সময় আলোচনার মাধ্যমে বিদ্যমান রাজনৈতিক সমস্যার শান্তিপূর্ণ সমাধান চেয়ে আসছে। কিন্তু সরকার যেভাবে তাদের মনোভাব প্রকাশ করছে, তাতে বিএনপির কোনো দাবির প্রতিই কর্ণপাত করছে না। সামনের দিনের আগামী নির্বাচনের প্রাক্কালে নির্বাচনকালীন সরকার কেমন হবে-এ বিষয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন একটি রূপরেখা জাতির সামনে তুলে ধরবেন। এ প্রস্তাব নিয়ে বিএনপিও দেশের মানুষের কাছে যাবে। এর পরও যদি সরকার একগুঁয়েমি পথে হাঁটে, তাহলে রাজপথেই এ সমস্যার সমাধান খুঁজবে বিএনপি। তবে টানা প্রায় ১০ বছর ক্ষমতায় থেকে সরকারি দল বর্তমানে যে সুবিধাজনক অবস্থায় আছে, তাতে সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে মাঠে দাঁড়ানো কঠিন হবে বলে মনে করছে বিএনপি। দলীয় সূত্রগুলো বলছে, দীর্ঘমেয়াদে ক্ষমতায় থাকায় সরকারের ভেতর ও বাইরে একধরনের সুবিধাভোগী শ্রেণির জন্ম হয়েছে। যারা আগামী জাতীয় নির্বাচনসহ সরকারের বাকি মেয়াদে রাজপথে খুব শক্তিশালী অবস্থান নিতে পারে। বিশেষ করে আইনশৃঙ্খলায় নিয়োজিত বাহিনীর সদস্যরাই বিএনপির আন্দোলনের পথে শক্ত বাধা হয়ে দাঁড়াবে বলে মনে করছেন দলটির নেতারা। এ অবস্থান নির্বাচনের বছরে আন্দোলনের মাঠে শক্তি ক্ষয় করে সরকারের সাজানো মাঠে নির্বাচন লড়াই অনেকটাই কঠিন হয়ে যেতে পারে দলের জন্য। এমন চিন্তা থেকেই বিএনপি এবার নির্বাচনের মাঠে দাবি আদায়ে কোনো আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত নিতে নারাজ। বরং আন্দোলনের হুমকি দিয়ে যতটা সম্ভব নিরপেক্ষ নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করা যায়, সে পথেই তৎপর বিএনপি। সূত্র আরো জানায়, বিএনপি যতই আন্দোলন করার হুমকি-ধমকি দিক না কেন, আগামী বছর ছাড়া চূড়ান্ত আন্দোলনে যাওয়া বিএনপির জন্য কঠিন হবে। যদিও বারবার আন্দোলনে দাবি আদায় করার হুঙ্কার দেওয়া হচ্ছে, তার পরও আন্দোলনে নামলে মাঠে থাকতে পারবে কি না, সেই হিসাবও কষছেন বিএনপি নেতারা। তবে বিএনপির কট্টর অংশের অনেক নেতা মনে করেন, সরকারের সাজানো মাঠে নির্বাচনে অংশ নিয়ে কোনো লাভ নেই। বরং নির্বাচনের বছরে রাজপথে তুমুল আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারকে দাবি আদায়ে বাধ্য করতে হবে। এমনটা যদি বিএনপি করতে না পারে, তাহলে নির্বাচনের মাঠে যথেষ্ট পিছিয়ে থাকবেন তারা। সাধারণ মানুষের ব্যাপক জনসমর্থন থাকলে তা সঠিকভাবে কাজে লাগানো বিএনপির জন্য দুরুহ হবে। চূড়ান্ত আন্দোলন ছাড়া বিএনপির সামনে আর কোনো পথ খোলা নেই। সরকারের ওপর চাপ না থাকলে সরকারি দল নিজেদের মতো করেই নির্বাচনে মাঠে ধরাশায়ী করতে সব রকম প্রস্তুতি নিয়ে রাখবে। এ অবস্থায় বিএনপির আন্দোলনের বিকল্প পথ খোলা নেই। বিএনপির এক শীর্ষ নেতা জানান, বিদ্যমান সংবিধানের কোথাও নির্বাচনকালীন সরকার বলতে সুনির্দিষ্ট কোনো বিধান নেই। প্রধানমন্ত্রী চাইলেই সব দলের অংশগ্রহণে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব। এজন্য প্রয়োজন সমঝোতা। আর সেই সমঝোতাকে প্রাধান্য দিয়েই আমরা নির্বাচনকালীন সহায়ক সরকারের রূপরেখা তৈরি করছি। তবে সমঝোতার পাশাপাশি দাবি আদায়ে রাজপথে আন্দোলনের বিকল্প চিন্তাও রয়েছে। তত্ত্বাবধায়কের দাবিতে গত নির্বাচন বিএনপি বয়কট করলেও সেই দাবিতে ছাড় দিয়ে এবার নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সহায়ক সরকারের রূপরেখার খসড়া তৈরি করছে দলটি। আর সেই খসড়ায় খোঁজা হচ্ছে রাজনৈতিক সমস্যার শান্তিপূর্ণ সমাধানের সর্বোচ্চ পথ। বিএনপির কয়েকজন জ্যেষ্ঠ নেতা ও দলের বৃদ্ধিবীজী মহল এ রূপরেখার খসড়া প্রণয়নের কাজ করছেন। এক্ষেত্রে সংবিধান বিশেষজ্ঞসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পরামর্শও নিচ্ছেন তারা। খসড়া প্রণয়নের সঙ্গে যুক্ত এক নেতা প্রতিদিনের সংবাদকে বলেন, খসড়া প্রস্তাবে বেশ কয়েকটি বিকল্প প্রস্তাব রাখা হয়েছে। যাতে সর্বাধিক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে প্রধানমন্ত্রীকে না রেখে কিভাবে সব দলের অংশগ্রহণে নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব, সেই বিষয়েই জোর দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে আরো ছাড় দিয়েও প্রস্তাব তৈরির কথা ভাবছে বিএনপি, যাতে রাজপথে সংগত এবং সংঘর্ষ এড়ানো সম্ভব হয়। এর সব কিছু নির্ভর করছে সরকারের সদিচ্ছার ওপর। সংশ্লিষ্ট সূত্রে আরো জানা গেছে, সম্ভাব্য কয়েকটি প্রস্তাবের একটি হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেখ হাসিনাকে না রেখে একটি সহায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনকালীন সরকার গঠন। রূপরেখার অন্য আরেকটি প্রস্তাবে নির্বাচনকালীন সহায়ক সরকারের প্রধান হিসেবে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা থাকলেও তার নির্বাহী ক্ষমতা কমানোর কথা বলা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীকে নির্বাচনকালীন সরকার প্রধান রেখে নিবন্ধিত বা সংসদে প্রতিনিধিত্বকারী দলগুলোকে নিয়ে সর্বদলীয় সরকারের আদলে একটি নির্বাচনকালীন সরকার গঠন করার প্রস্তাব আছে। অন্য একটি প্রস্তাবে আছে, দেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের টেকনোক্র্যাট কোঠায় স্বরাষ্ট্র, সংস্থাপনসহ গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দিয়ে মন্ত্রিসভায় অন্তর্ভুক্ত করে নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সহায়ক সরকার গঠন করা। সে ক্ষেত্রে নির্বাচনকালীন সময়ে প্রধানমন্ত্রীর ছুটিতে থাকার কথা রয়েছে এ রূপরেখায়। শান্তিপূর্ণ সমাধানের পথ খুঁজছে বিএনপি প্রকাশ : ০৬ জুলাই ২০১৭, ০০:০০ বদরুল আলম মজুমদার আন্দোলন সক্ষমতা বিবেচনায় রেখেই বিদ্যমান নির্বাচনব্যবস্থার সংস্কারে শান্তিপূর্ণ সমাধানের পথ খুঁজছে বিএনপি। দলটির অধিকাংশ নেতা মনে করেন, বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনের মাধ্যমে দাবি আদায়ের বাস্তবতায় বিএনপি নেই। তাই দলটির চলমান সহায়ক সরকার ফর্মুলা এমনভাবে সাজানো হচ্ছে, যাতে কিছু বিষয়ে সরকারের সহমত পাওয়া যায়। আর এভাবেই মোটামুটি নিরপেক্ষ নির্বাচনের ‘নিশ্চয়তা’ আদায় করে নির্বাচনের মাঠে ঝাঁপিয়ে পড়তে চায় বিএনপি। এ ব্যাপারে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন প্রতিদিনের সংবাদকে বলেন, বিএনপি সব সময় আলোচনার মাধ্যমে বিদ্যমান রাজনৈতিক সমস্যার শান্তিপূর্ণ সমাধান চেয়ে আসছে। কিন্তু সরকার যেভাবে তাদের মনোভাব প্রকাশ করছে, তাতে বিএনপির কোনো দাবির প্রতিই কর্ণপাত করছে না। সামনের দিনের আগামী নির্বাচনের প্রাক্কালে নির্বাচনকালীন সরকার কেমন হবে-এ বিষয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন একটি রূপরেখা জাতির সামনে তুলে ধরবেন। এ প্রস্তাব নিয়ে বিএনপিও দেশের মানুষের কাছে যাবে। এর পরও যদি সরকার একগুঁয়েমি পথে হাঁটে, তাহলে রাজপথেই এ সমস্যার সমাধান খুঁজবে বিএনপি। তবে টানা প্রায় ১০ বছর ক্ষমতায় থেকে সরকারি দল বর্তমানে যে সুবিধাজনক অবস্থায় আছে, তাতে সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে মাঠে দাঁড়ানো কঠিন হবে বলে মনে করছে বিএনপি। দলীয় সূত্রগুলো বলছে, দীর্ঘমেয়াদে ক্ষমতায় থাকায় সরকারের ভেতর ও বাইরে একধরনের সুবিধাভোগী শ্রেণির জন্ম হয়েছে। যারা আগামী জাতীয় নির্বাচনসহ সরকারের বাকি মেয়াদে রাজপথে খুব শক্তিশালী অবস্থান নিতে পারে। বিশেষ করে আইনশৃঙ্খলায় নিয়োজিত বাহিনীর সদস্যরাই বিএনপির আন্দোলনের পথে শক্ত বাধা হয়ে দাঁড়াবে বলে মনে করছেন দলটির নেতারা। এ অবস্থান নির্বাচনের বছরে আন্দোলনের মাঠে শক্তি ক্ষয় করে সরকারের সাজানো মাঠে নির্বাচন লড়াই অনেকটাই কঠিন হয়ে যেতে পারে দলের জন্য। এমন চিন্তা থেকেই বিএনপি এবার নির্বাচনের মাঠে দাবি আদায়ে কোনো আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত নিতে নারাজ। বরং আন্দোলনের হুমকি দিয়ে যতটা সম্ভব নিরপেক্ষ নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করা যায়, সে পথেই তৎপর বিএনপি। সূত্র আরো জানায়, বিএনপি যতই আন্দোলন করার হুমকি-ধমকি দিক না কেন, আগামী বছর ছাড়া চূড়ান্ত আন্দোলনে যাওয়া বিএনপির জন্য কঠিন হবে। যদিও বারবার আন্দোলনে দাবি আদায় করার হুঙ্কার দেওয়া হচ্ছে, তার পরও আন্দোলনে নামলে মাঠে থাকতে পারবে কি না, সেই হিসাবও কষছেন বিএনপি নেতারা। তবে বিএনপির কট্টর অংশের অনেক নেতা মনে করেন, সরকারের সাজানো মাঠে নির্বাচনে অংশ নিয়ে কোনো লাভ নেই। বরং নির্বাচনের বছরে রাজপথে তুমুল আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারকে দাবি আদায়ে বাধ্য করতে হবে। এমনটা যদি বিএনপি করতে না পারে, তাহলে নির্বাচনের মাঠে যথেষ্ট পিছিয়ে থাকবেন তারা। সাধারণ মানুষের ব্যাপক জনসমর্থন থাকলে তা সঠিকভাবে কাজে লাগানো বিএনপির জন্য দুরুহ হবে। চূড়ান্ত আন্দোলন ছাড়া বিএনপির সামনে আর কোনো পথ খোলা নেই। সরকারের ওপর চাপ না থাকলে সরকারি দল নিজেদের মতো করেই নির্বাচনে মাঠে ধরাশায়ী করতে সব রকম প্রস্তুতি নিয়ে রাখবে। এ অবস্থায় বিএনপির আন্দোলনের বিকল্প পথ খোলা নেই। বিএনপির এক শীর্ষ নেতা জানান, বিদ্যমান সংবিধানের কোথাও নির্বাচনকালীন সরকার বলতে সুনির্দিষ্ট কোনো বিধান নেই। প্রধানমন্ত্রী চাইলেই সব দলের অংশগ্রহণে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব। এজন্য প্রয়োজন সমঝোতা। আর সেই সমঝোতাকে প্রাধান্য দিয়েই আমরা নির্বাচনকালীন সহায়ক সরকারের রূপরেখা তৈরি করছি। তবে সমঝোতার পাশাপাশি দাবি আদায়ে রাজপথে আন্দোলনের বিকল্প চিন্তাও রয়েছে। তত্ত্বাবধায়কের দাবিতে গত নির্বাচন বিএনপি বয়কট করলেও সেই দাবিতে ছাড় দিয়ে এবার নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সহায়ক সরকারের রূপরেখার খসড়া তৈরি করছে দলটি। আর সেই খসড়ায় খোঁজা হচ্ছে রাজনৈতিক সমস্যার শান্তিপূর্ণ সমাধানের সর্বোচ্চ পথ। বিএনপির কয়েকজন জ্যেষ্ঠ নেতা ও দলের বৃদ্ধিবীজী মহল এ রূপরেখার খসড়া প্রণয়নের কাজ করছেন। এক্ষেত্রে সংবিধান বিশেষজ্ঞসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পরামর্শও নিচ্ছেন তারা। খসড়া প্রণয়নের সঙ্গে যুক্ত এক নেতা প্রতিদিনের সংবাদকে বলেন, খসড়া প্রস্তাবে বেশ কয়েকটি বিকল্প প্রস্তাব রাখা হয়েছে। যাতে সর্বাধিক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে প্রধানমন্ত্রীকে না রেখে কিভাবে সব দলের অংশগ্রহণে নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব, সেই বিষয়েই জোর দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে আরো ছাড় দিয়েও প্রস্তাব তৈরির কথা ভাবছে বিএনপি, যাতে রাজপথে সংগত এবং সংঘর্ষ এড়ানো সম্ভব হয়। এর সব কিছু নির্ভর করছে সরকারের সদিচ্ছার ওপর। সংশ্লিষ্ট সূত্রে আরো জানা গেছে, সম্ভাব্য কয়েকটি প্রস্তাবের একটি হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেখ হাসিনাকে না রেখে একটি সহায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনকালীন সরকার গঠন। রূপরেখার অন্য আরেকটি প্রস্তাবে নির্বাচনকালীন সহায়ক সরকারের প্রধান হিসেবে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা থাকলেও তার নির্বাহী ক্ষমতা কমানোর কথা বলা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীকে নির্বাচনকালীন সরকার প্রধান রেখে নিবন্ধিত বা সংসদে প্রতিনিধিত্বকারী দলগুলোকে নিয়ে সর্বদলীয় সরকারের আদলে একটি নির্বাচনকালীন সরকার গঠন করার প্রস্তাব আছে। অন্য একটি প্রস্তাবে আছে, দেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিদের টেকনোক্র্যাট কোঠায় স্বরাষ্ট্র, সংস্থাপনসহ গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দিয়ে মন্ত্রিসভায় অন্তর্ভুক্ত করে নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সহায়ক সরকার গঠন করা। সে ক্ষেত্রে নির্বাচনকালীন সময়ে প্রধানমন্ত্রীর ছুটিতে থাকার কথা রয়েছে এ রূপরেখায়।

বিষেরবাঁশী ডেস্ক/সংবাদদাতা/হৃদয়

Categories: রাজনীতি,সারাদেশ

Leave A Reply

Your email address will not be published.